বি.দ্র. উপরের বিক্রীত পণ্যের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সমাপনী মজুদ পণ্য ধরা হয়েছে ১০,০০০/-। চূড়ান্ত হিসাব করার সময় যদি সমন্বয় এ বলে দেয় সমাপনী মজুদ পণ্য প্রকৃত হবে ৯০০০/- সেক্ষেত্রে বিক্রীত পণ্যের ব্যয় হওয়ার কথা ছিল ১,৯০,০০০-(৯,০০০-২,০০০) = ১,৮৩,০০০। অর্থাত এই ভুলের কারণে বিক্রীয় পণ্যের ব্যয় হয়েছে ১,৮২,০০০/- সে কারণে এ ভুল সংশোধন করতে হলে যদি রেওয়ামিলে বিক্রীত পণ্যের ব্যয় দেয়া থাকে তাহলে বিশদ আয় বিবরনী এ বিক্রীত পণ্যের ব্যয়ের সাথে যতটুকু সমাপনী মজুদ বেশী লিখা হয়েছে ততটুকু যোগ করে ব্যয় বাড়াতে হবে। অর্থাত ১,৮২,০০০ + ১,০০০ = ১,৮৩,০০০/-
আবার,
উপরের বিক্রীত পণ্যের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সমাপনী মজুদ পণ্য ধরা হয়েছে ১০,০০০/-। চূড়ান্ত হিসাব করার সময় যদি সমন্বয় এ বলে দেয় সমাপনী মজুদ পণ্য প্রকৃত হবে ১১,০০০/- সেক্ষেত্রে বিক্রীত পণ্যের ব্যয় হওয়ার কথা ছিল ১,৯০,০০০-(১১,০০০-২০০০) = ১,৮১,০০০। অর্থাত ভুল হিসাব করার কারণে বিক্রীয় পণ্যের ব্যয় হয়েছে ১,৮২,০০০/- সে কারণে এ ভুল সংশোধন করতে হলে যদি রেওয়ামিলে বিক্রীত পণ্যের ব্যয় দেয়া থাকে তাহলে বিশদ আয় বিবরনী এ বিক্রীত পণ্যের ব্যয়ের সাথে যতটুকু সমাপনী মজুদ কম লিখা হয়েছে ততটুকু বিয়োগ করে ব্যয় কমাতে হবে।
সহজ ট্রিকস:
সমাপনী মজুদ ভুলে বেশী লিখলে যেতটুকু বেশী লিখেছেন ততটুকু বিক্রীত পণ্যের ব্যয়ের সাথে যোগ করবেন।
আর, সমাপনী মজুদ ভুলে কম লিখলে যেতটুকু কম লিখেছেন ততটুকুবিক্রীত পণ্যের ব্যয় থেকে বিয়োগ করবেন।
No comments:
Post a Comment