Wednesday, May 14, 2025

ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় নির্ধারণ ও স্বয়ং সম্পূর্ণ উদাহরণ

 ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয়

নিচে একটি সারণী দেওয়া হলো, যেখানে ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে (ডাবল ডিক্লাইনিং ব্যালান্স) অবচয় হিসাব করা হয়েছে।
উদাহরণ: ডাবল ডিক্লাইনিং ব্যালান্স পদ্ধতিতে অবচয় সারণী
মূল্য (Cost): ৫০,০০০
ভগ্নাবশেষ মূল্য (Salvage Value): ৫০০০
ব্যবহারযোগ্য আয়ু (Useful Life): ৫ বছর
অবচয় হার (Depreciation Rate): ৪০% (ডাবল ডিক্লাইনিং ব্যালান্স পদ্ধতি অনুযায়ী)
বছর বছরের শুরুতে বইমূল্য অবচয় বছরের শেষে বইমূল্য
১. ৫০,০০০ ২০,০০০ ৩০,০০০
২. ৩০,০০০ ১২,০০০ ১৮,০০০
৩. ১৮,০০০ ৭,২০০ ১০,৮০০
৪.১০,৮০০ ৪,৩২০ ৬,৪৮০
৫. ৬,৪৮০ ১,৪৮০ ৫,০০০
মন্তব্য:
প্রতিবছর অবচয় হিসাব করা হয়েছে বছরের শুরুতে বইমূল্যের 40% হিসেবে।
পঞ্চম বছরে, অবচয় সমন্বয় করে ১,৪৮০ নির্ধারণ করা হয়েছে যাতে বইমূল্য ভগ্নাবশেষ মূল্যের (৫,০০০) সমান হয়।
এই সারণীটি দেখায় যে, ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় হিসাব করার সময় ভগ্নাবশেষ মূল্য একটি সীমা হিসেবে বিবেচিত হয়, এবং বইমূল্য কখনোই এই মানের নিচে নামানো হয় না।

স্বয়ংসম্পুর্ণ উদাহরণ

ক্রমহৃাসমান জের পদ্ধতিতে


উদাহরণ - ২ ২০১১ সালের ১লা জানুয়ারি তারিখে সালমান ট্রেডার্সের কাজে ব্যবহারের জন্য ১,৩০,০০০ টাকার ৫টি কম্পিউটার ক্রয়করে । উক্ত কম্পিউটারের পরিবহন বাবদ ১,০০০ টাকা এবং বসানোর খরচ বাবদ ৪০০০/- নগদে প্রদান করা হয়। কম্পিউটারের আনুমানিক আয়ুস্কাল ৮ বছর এবং ভগ্নাবশেষ মূল্য ৩৫,০০০ টাকা । ক্রমহৃাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করে প্রয়োজনীয় জাবেদা, প্রথম তিন বছরের অফিস সরঞ্জাম, অবচয় খরচ, পুঞ্জিভূত অবচয় হিসাব প্রস্তুত কর এব সংশ্লিষ্ট দফাসমূহ বিশদ আয় বিবরণী ও আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে কিভাবে প্রদর্শিত হবে তা দেখাও।

সমাধান: DOWNLOAD এর লিঙ্ক নিচে দেয়া হয়েছে


২০২০ এর পরিবর্তে ২০১১ পড়ুন







ডাউনলোড কপিতে ২০২০ এর স্থলে ২০১১ পড়ুন

Tuesday, April 29, 2025

প্রকাশ নীতি (Disclosure Principle)

 প্রকাশ নীতি (Disclosure Principle) হিসাববিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। এটি সংস্থার আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুতের সময় স্বচ্ছতা ও তথ্যের পূর্ণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।


প্রকাশ নীতি (Disclosure Principle) — বিস্তারিত ব্যাখ্যা

সংজ্ঞা:
প্রকাশ নীতি অনুযায়ী, একটি প্রতিষ্ঠানকে এমন সব প্রাসঙ্গিক আর্থিক তথ্য ও হিসাবসংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করতে হবে, যা আর্থিক প্রতিবেদন ব্যবহারকারীদের (যেমন বিনিয়োগকারী, ঋণদাতা, শেয়ারহোল্ডার) সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে।


মূল দিকগুলো:

  1. স্বচ্ছতা (Transparency):
    আর্থিক প্রতিবেদনে এমন কোনো তথ্য গোপন রাখা যাবে না, যা ব্যবহারকারীর সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে।

  2. প্রাসঙ্গিকতা (Relevance):
    যে তথ্যগুলো কোম্পানির আর্থিক অবস্থা, মুনাফা বা ক্ষতি, ভবিষ্যৎ ঝুঁকি সম্পর্কে ধারণা দেয়, সেগুলো প্রকাশ করতে হবে।

  3. অতিরিক্ত তথ্য (Notes to the Financial Statements):
    সবসময় আর্থিক প্রতিবেদনের নিচে বা পাশে টীকা (notes) দেওয়া হয়, যেখানে হিসাবের ভিত্তি, অনুমান, বিশেষ চুক্তি বা ঝুঁকি ইত্যাদি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়।

  4. ব্যবহারকারীর সুরক্ষা:
    তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী বা ঋণদাতা যেন কোনও বিভ্রান্তিতে না পড়েন, সেটাই নিশ্চিত করে এই নীতি।


 উদাহরণ:

  • একটি কোম্পানি যদি কোনো মামলার সম্মুখীন হয়, এবং তার আর্থিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে সেই তথ্য আর্থিক প্রতিবেদনে "Contingent Liability" হিসেবে প্রকাশ করতে হয়।

  • ঋণের শর্তাবলি, কর দায়, হিসাব নীতির পরিবর্তন, ইত্যাদি — সব তথ্য প্রকাশ করতে হয়।


সংক্ষেপে:

প্রকাশ নীতি হলো — এমন একটি হিসাব নীতি, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান তার আর্থিক প্রতিবেদন ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য যথাযথভাবে ও স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে।

Monday, April 28, 2025

ক্রয়মূল্য ধারণার (Purchase Price Concept)

 

ক্রয়মূল্য ধারণার (Purchase Price Concept) বিস্তারিত ব্যাখ্যা

১. ধারণা কী:
ক্রয়মূল্য ধারণা অনুযায়ী, যখন কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কোনো সম্পদ (যেমন: জমি, ভবন, যন্ত্রপাতি) ক্রয় করে, তখন সেটির হিসাব রক্ষণ করা হয় সেই মূল দামে, যার মাধ্যমে সেটি কেনা হয়েছে। এই মূল্যই সম্পদের প্রাথমিক হিসাবযোগ্য মূল্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

২. কেন এই ধারণা গুরুত্বপূর্ণ:

  • ব্যবসার আর্থিক প্রতিবেদন যেন বাস্তব ও নির্ভরযোগ্য হয়, সে জন্য হিসাবের বইয়ে ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে তথ্য রেকর্ড করা হয়।

  • বাজারের ওঠানামা বা ভবিষ্যৎ মূল্য পরিবর্তনের ওপর নির্ভর করে হিসাবের অস্থিরতা এড়ানো যায়।

  • হিসাবপত্রে স্বচ্ছতা ও ধারাবাহিকতা বজায় থাকে।

৩. উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা:
ধরা যাক, একটি কোম্পানি একটি জমি ১০ লাখ টাকায় ক্রয় করলো।

  • এখন যদি কয়েক বছর পরে জমিটির বাজার মূল্য ১৫ লাখ টাকা হয়, তবুও হিসাবের খাতায় জমিটির মূল্য থাকবে ১০ লাখ টাকা (যদি না রি-ভ্যালুয়েশন বা পুনর্মূল্যায়ন করা হয়)।

  • আবার যদি বাজারমূল্য ৮ লাখ টাকায় নেমে যায়, তবুও এটি হিসাবের বইয়ে ১০ লাখ টাকায় থাকবে।

৪. এর ফলাফল কী হয়:

  • সম্পদ বা দায়ের প্রকৃত বাজারমূল্য সবসময় আর্থিক প্রতিবেদনে প্রতিফলিত হয় না।

  • তবে ব্যবসার জন্য এটি একটি সুরক্ষিত নীতি, কারণ বাজারের অনিশ্চয়তার প্রভাব সরাসরি আর্থিক প্রতিবেদনে পড়ে না।

৫. সংশ্লিষ্ট নীতিমালা:

  • Historical Cost Principle হিসাববিজ্ঞানের অন্যতম মৌলিক নীতি, যা এই ধারণার ভিত্তি।

  • আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিবেদন মান (IFRS) এবং সাধারণভাবে গৃহীত হিসাব নীতি (GAAP)-এ এই নীতির উল্লেখ রয়েছে।

৬. ব্যতিক্রম:

  • কিছু ক্ষেত্রে, যেমন আর্থিক বিনিয়োগ বা মুল্যবান সম্পদ, বাজারমূল্যে পুনর্মূল্যায়নের নিয়ম প্রয়োগ করা হয়।

  • তবে অধিকাংশ স্থায়ী সম্পদ (Fixed Assets) সাধারণত ক্রয়মূল্যে হিসাববদ্ধ করা হয় এবং প্রয়োজন হলে তার উপর অবচয় (Depreciation) হিসাব করা হয়।


এক কথায় সংজ্ঞা:

ক্রয়মূল্য ধারণা হলো — কোনো সম্পদ তার ক্রয়ের সময়কার মূল্যে হিসাব বইয়ে রেকর্ড করার নীতি, যেখানে বাজারমূল্যের পরিবর্তন তাৎক্ষণিকভাবে বিবেচনা করা হয় না।

চলমান ব্যবসার ধারণা (Going Concern Business)

 গোইং কনসার্ন (Going Concern) অর্থ কী?

গোইং কনসার্ন হলো একটি হিসাবরক্ষণ বা আর্থিক ধারণা, যার মাধ্যমে ধরে নেওয়া হয় যে, একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতেও অনির্দিষ্টকাল ধরে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে এবং এর কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া বা দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার কোনো তাৎক্ষণিক আশঙ্কা নেই। অর্থাৎ, ব্যবসাটি তার সম্পদ ব্যবহার করবে, দায়সমূহ পরিশোধ করবে এবং স্বাভাবিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে — এমনটাই অনুমান করা হয়।

গোইং কনসার্ন ধারণার গুরুত্ব:

  • আর্থিক প্রতিবেদন (Financial Statements) প্রস্তুতের সময় প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত চালানোর ক্ষমতা বিবেচনায় নেওয়া হয়।

  • যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের গোইং কনসার্ন নিয়ে সন্দেহ থাকে (যেমন বিশাল ক্ষতি, ঋণের বোঝা, নগদ অর্থ সংকট ইত্যাদি), তাহলে তা আর্থিক প্রতিবেদনে প্রকাশ করতে হয়।

উদাহরণ: যদি কোনো কোম্পানি নিয়মিত লাভ করছে এবং এর কোনো বড় ধরনের আর্থিক ঝুঁকি না থাকে, তাহলে ধরা হয় কোম্পানিটি "গোইং কনসার্ন" হিসেবে চলবে। তবে যদি কোনো কোম্পানি ধারাবাহিক ক্ষতির সম্মুখীন হয় এবং ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার গোইং কনসার্ন ক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়।

                                          আরও সংক্ষিপ্তভাবে বললে বলা যায়

গোইং কনসার্ন (Going Concern)

সংজ্ঞা:
গোইং কনসার্ন হলো একটি হিসাবরক্ষণ ধারণা, যেখানে ধরে নেওয়া হয় যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতেও স্বাভাবিকভাবে চলবে এবং তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ বা দেউলিয়া হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

গুরুত্ব:
গোইং কনসার্ন ভিত্তিতে আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি তার দায় পরিশোধে অক্ষম হয় বা চলমান কার্যক্রম চালাতে সমস্যায় পড়ে, তবে তার গোইং কনসার্ন সম্পর্কে সংশয় প্রকাশ করতে হয়।

উদাহরণ:
একটি লাভজনক কোম্পানি, যার পর্যাপ্ত সম্পদ রয়েছে এবং ঋণের চাপ কম, সাধারণত গোইং কনসার্ন হিসেবে বিবেচিত হয়।


Wednesday, April 9, 2025

FINAL ACCOUNT SOLUTION SAS-2022 EXAM QUESTION -

 এসএএস-২০২২ (পুরাতন সিলেবাস) - নতুন নিয়মে সমাধান

 প্রশ্ন: মেসার্স রেড ট্রেডিং হাউস এর ৩০-০৬-২০২২ এর রেওয়ামিল নিম্নে দেয়া হল:

মেসার্স রেড ট্রেডিং হাউস

রেওয়ামিল

৩০ জুন,২০২২

ক্রমিক নং

হিসাবের শিরোনাম

:পৃ:

ডেবিট টাকা

ক্রেডিট টাকা

মাল ক্রয় ও ক্রয় ফেরৎ

 

৯৫,০০০

,৫০০

ক্রয়কৃত পণ্য পরিবহন ব্যয়

 

,০০০

 

বিক্রয় ফেরৎ ও বিক্রয়

 

,০০০

,৮০,০০০

মজুত (১-৭-২০২১)

 

১০,০০০

 

মজুরি

 

২০,০০০

 

প্রশাসনিক ব্যয়

 

২৫,০০০

 

বিমা

 

,০০০

 

বিক্রয় ও বিতরণ খরচ

 

১০,০০০

 

উত্তোলন ও মূলধন

 

১০,০০০

,৫০,০০০

১০

ভূমি

 

,২০,০০০

 

১১

সরঞ্জামাদি

 

২০,০০০

 

১২

দেনাদার

 

১৫,০০০

 

১৩

পাওনাদার

 

 

১০,০০০

১৪

হাতে নগদ

 

,০০০

 

১৫

অনাদায়ী দেনা সঞ্চিতি

 

 

,৫০০

 

মোট

 

,৪৪,০০০

,৪৪,০০০

 

সমন্বয়সমূহ:

(ক) মজুরির মধ্যে ১,০০০ টাকা অন্তর্ভুক্ত আছে, যা পরবর্তী হিসাব বছরের সাথে সম্পর্কিত।

(খ) প্রশাসনিক ব্যয় বকেয়া রয়েছে ২,০০০ টাকা।

(গ) সরঞ্জামাদির ২০% অবচয় ধার্য করতে হবে।

(ঘ) সমাপনী মজুদ পণ্যের ক্রয় মূল্য ৮,০০০ টাকা।

(ঙ) অনাদায়ী দেনা সঞ্চিতিকে নিট বিক্রয়ের ২% উন্নীত করতে হবে।

(চ) মালিক ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ৫,০০০ টাকার পণ্য উত্তোলন করেন।

করণীয়:

(i) ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য ক্রয়-বিক্রয় হিসাব এবং লাভ-ক্ষতি হিসাব প্রস্তুত করুন।

(ii) ২০২২ সালের ৩০ জুন তারিখের উদ্বৃত্তপত্র প্রস্তুত করুন।

এসএএস-২০২২ (পুরাতন)

সমাধান

মেসার্স রেড ট্রেডিং হাউস

বিশদ আয় বিবরনী

৩০ জুন,২০২২ তারিখে সমাপ্ত বছরের জন্য

weeib

UvKv

UvKv

UvKv

বিক্রয়

 

10000

 

বাদ: বিক্রয় ফেরত

 

5,000

 

 

 

 

,৭৫,০০০

বাদ: বিক্রীত পন্যের ব্যায়:

 

 

 

মজুত (০১/০৭/২০২১)

 

১০,০০০

 

ক্রয়

৯৫,০০০

 

 

বাদ: ক্রয় ফেরত

,৫০০

 

 

 

৯২,৫০০

 

 

বাদ: উত্তোলন

,০০০

 

 

 

 

৮৭,৫০০

 

মজুরী

20,000

 

 

বাদ: অগ্রীম

1,000

 

 

 

 

১৯,০০০

 

ক্রয় পরিবহন

 

,০০০

 

 

 

,২০,৫০০

 

বাদ: সমাপনী মজুদ পণ্য

 

,০০০

 

 

 

 

,১২,৫০০

বাদ: পরিচালন ব্যয়:

 

 

 

বিক্রয় সংক্রান্ত খরচ:

 

 

 

বিক্রয় বিতরন খরচ

 

10,000

 

অনাদায়ী দেনা ঞ্চিতি

3,500

 

 

বাদ: পুরাতন অনাদায়ী দেনা সঞ্চিতি

1,500

 

 

 

 

2,000

 

প্রশাসন সংক্রান্ত খরচ:

 

 

 

প্রশাসনিক ব্যয়

25,000

 

 

যোগ: বকেয়া

2,000

 

 

 

 

২৭,০০০

 

বীমা

 

3,000

 

সরঞ্জামাদি অবচয়

 

4000

 

 

 

 

46,000

নীট মুনাফা

 

 

16,500

 

 

 

 


এসএএস-২০২২ (পুরাতন)

মেসার্স রেড ট্রেডিং হাউস

আর্থিক অবস্থার বিবরনী

৩০ জুন,২০২২ তারিখের

weeib

UvKv

UvKv

UvKv

সম্পদসমূহ

 

 

 

চলতি সম্পদ:

 

 

 

হাতে নগদ

 

,০০০

 

দেনাদার

১৫,০০০

 

 

বাদ: পুরাতন অনাদায়ী দেনা সঞ্চিতি

,৫০০

 

 

 

 

১১,৫০০

 

সমাপনী মজুদ

 

,000

 

অগ্রীম মজুরী

 

1,000

 

 

 

 

2,500

স্থায়ী সম্পদ:

 

 

 

ভূমি

 

1,20,000

 

সরঞ্জামাদি

20,000

 

 

বাদ: অবচয়

4,000

 

 

 

 

16,000

 

 

 

 

1,36,000

 

 

 

1,63,500

দায়সমূহ

 

 

 

চলতি দায়:

 

 

 

পাওনাদার

 

10,000

 

বকেয়া প্রশাসনিক ব্যয়

 

2,000

 

 

 

 

12,000

মালিকানাস্বত্ব

 

 

 

মূলধন

 

1,50,000

 

বাদ- উত্তোলন

 

10,000

 

 

 

1,40,000

 

বাদ: পণ্য উত্তোলন

 

5,000

 

 

 

1,35,000

 

যোগ: নীট মুনাফা

 

16,500

 

 

 

 

1,51,500

মোট দায় মালিকানাস্বত্ব

 

 

1,63,500


ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় নির্ধারণ ও স্বয়ং সম্পূর্ণ উদাহরণ

  ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় নিচে একটি সারণী দেওয়া হলো, যেখানে ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে (ডাবল ডিক্লাইনিং ব্যালান্স) অবচয় হিসাব করা হয়েছ...